স্যাটেলাইট পৃথিবীতে ৩৬ হাজার কিলোমিটার উপরে কক্ষপথে পৃথিবীর চারদিকে ঘূর্ণিওমান অবস্থায় থাকে অর্থাৎএটি মহাশূন্যে অবস্থিত স্যাটেলাইট এবং ভূমিতে অবস্থিত আর্থ স্টেশন এর মধ্যকার যোগাযোগ রক্ষা করে।বর্তমানে আমরা দেখতে পাচ্ছি আইফোন ১৪ তে স্যাটেলাইট সুবিধা দিচ্ছে।আসুন জেনে নিই এই আইফোন ১৪ কিভাবে স্যাটেলাইটের সাথে কমিউনিকেশন করবেন।
আমরা প্রথমে জেনেছি আপনার হাতে থাকা আইফোনটি আর্থ স্টেশন হিসেবে কাজ করবে। যা একটি সিগনাল উৎপন্ন করবেন এবং সেটি পৃথিবীর চারিদিকে প্রদক্ষিণন করা স্যাটেলাইট কে সিগন্যাল পাঠাবে এই সিগনালকে আপলিংক সিগন্যাল বলা হয়। সিগন্যালটি স্যাটেলাইট রিসিভ করবে এবং ভূমিতে থাকা আরেকটি আর্থ স্টেশন সেটা হতে পারে আই ফোন , ডিস লাইন এন্টেনা অথবা অন্য কোন ডিভাইস।
এখানে স্যাটেলাইট থেকে যে সিগনাল উৎপন্ন হয় এই সিগন্যাল কে ডাউন লিংক সিগনাল বলা হয়। এখানে স্যাটেলাইট একটি রিপিটার হিসেবে কাজ করে।স্যাটেলাইটের মাধ্যমে এই কথোপকথন কে পয়েন্ট টু পয়েন্ট সেবা বলা হয়।বর্তমানে শতকরা ৮০ভাগ আন্তর্জাতিক কল স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সম্পাদিত হয়।যেকোনো টেলিকম সেবা ক্ষেত্রে রিপিটার স্টেশন হিসেবে স্যাটেলাইট কাজ করে। এ প্রকার লিংকে দূরত্ব এবং ভূমির প্রতিকূল বাধা তেমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় না দূরত্ব ১০০০ কিলোমিটার বেশি হলেও এ ব্যবস্থার ব্যবহার বেশি সুবিধার জনক।প্রাথমিক অবস্থায় এই পদ্ধতিতে প্রতিধ্বনি বা ইকো সমস্যা হত কিন্তু বর্তমানে ডিজিটাল টেকনিক প্রবর্তনের ফলে এই সমস্যা তেমন একটা দেখা যায় না।
আসুন জেনে নিই স্যাটেলাইটের আরো কিছু ব্যবহার সম্পর্কে। আমরাই তোমাদের জানি স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ইন্টারনেট সুবিধা ভোগ করছে অনেক আগে থেকে, এছাড়াও ভূপ্রকৃতি পর্যবেক্ষণে স্যাটেলাইটের ব্যবহার রয়েছে স্যাটেলাইট ব্যবহার করে কৃষি বনায়ন লুকায়িত খনিজ উৎস, জাতীয় আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ তেলের খনি ভূমি জরিপ করা ।তাছাড়া বর্তমান বিশ্বে উন্নত সামরিক তথ্য সরবরাহের স্যাটেলাইটের ব্যবহার খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে বিশেষত যুদ্ধবিমান জাহাজের ও শূন্য ও গোলাবারুদের অবস্থান জানার জন্য স্যাটেলাইট খুব সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এর মাধ্যমে পরীক্ষার নিরীক্ষা খবরা-খবর সংগ্রহ করা হয়। এছাড়া আরো অনেক ধরনের কাজ রয়েছে।
আমরা জানি বাংলাদেশের ইতোমধ্যে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। যা বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট এক নামে পরিচিত।
স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন এর সুবিধা সমূহ:-
১) বহু দূরত্ব ও লং রেঞ্জ এর মধ্যে সহজে যোগাযোগ করা যায়.
২) বহু দূরত্বের মধ্যে ও লং রেঞ্জের যোগাযোগ প্রতিষ্ঠায় অন্যান্য তুলনা খরচ কম পড়ে
৩) মোবাইল কমিউনিকেশন সহজ হয়। যার ফলে যেকোনো প্রতিকূল পরিবেশে কমিউনিকেশন করা যায়।
অসুবিধা সমূহ:
১) সিগনালকে বহু পথ পাড়ি দিতে হয় বলে ট্রান্সমিশনের ও রিসিভ সনের মধ্যে সময়ের একটু গ্যাপ হয়
আমরা প্রথমে জেনেছি আপনার হাতে থাকা আইফোনটি আর্থ স্টেশন হিসেবে কাজ করবে। যা একটি সিগনাল উৎপন্ন করবেন এবং সেটি পৃথিবীর চারিদিকে প্রদক্ষিণন করা স্যাটেলাইট কে সিগন্যাল পাঠাবে এই সিগনালকে আপলিংক সিগন্যাল বলা হয়। সিগন্যালটি স্যাটেলাইট রিসিভ করবে এবং ভূমিতে থাকা আরেকটি আর্থ স্টেশন সেটা হতে পারে আই ফোন , ডিস লাইন এন্টেনা অথবা অন্য কোন ডিভাইস।
এখানে স্যাটেলাইট থেকে যে সিগনাল উৎপন্ন হয় এই সিগন্যাল কে ডাউন লিংক সিগনাল বলা হয়। এখানে স্যাটেলাইট একটি রিপিটার হিসেবে কাজ করে।স্যাটেলাইটের মাধ্যমে এই কথোপকথন কে পয়েন্ট টু পয়েন্ট সেবা বলা হয়।বর্তমানে শতকরা ৮০ভাগ আন্তর্জাতিক কল স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সম্পাদিত হয়।যেকোনো টেলিকম সেবা ক্ষেত্রে রিপিটার স্টেশন হিসেবে স্যাটেলাইট কাজ করে। এ প্রকার লিংকে দূরত্ব এবং ভূমির প্রতিকূল বাধা তেমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় না দূরত্ব ১০০০ কিলোমিটার বেশি হলেও এ ব্যবস্থার ব্যবহার বেশি সুবিধার জনক।প্রাথমিক অবস্থায় এই পদ্ধতিতে প্রতিধ্বনি বা ইকো সমস্যা হত কিন্তু বর্তমানে ডিজিটাল টেকনিক প্রবর্তনের ফলে এই সমস্যা তেমন একটা দেখা যায় না।
আসুন জেনে নিই স্যাটেলাইটের আরো কিছু ব্যবহার সম্পর্কে। আমরাই তোমাদের জানি স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ইন্টারনেট সুবিধা ভোগ করছে অনেক আগে থেকে, এছাড়াও ভূপ্রকৃতি পর্যবেক্ষণে স্যাটেলাইটের ব্যবহার রয়েছে স্যাটেলাইট ব্যবহার করে কৃষি বনায়ন লুকায়িত খনিজ উৎস, জাতীয় আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ তেলের খনি ভূমি জরিপ করা ।তাছাড়া বর্তমান বিশ্বে উন্নত সামরিক তথ্য সরবরাহের স্যাটেলাইটের ব্যবহার খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে বিশেষত যুদ্ধবিমান জাহাজের ও শূন্য ও গোলাবারুদের অবস্থান জানার জন্য স্যাটেলাইট খুব সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এর মাধ্যমে পরীক্ষার নিরীক্ষা খবরা-খবর সংগ্রহ করা হয়। এছাড়া আরো অনেক ধরনের কাজ রয়েছে।
আমরা জানি বাংলাদেশের ইতোমধ্যে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। যা বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট এক নামে পরিচিত।
স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন এর সুবিধা সমূহ:-
১) বহু দূরত্ব ও লং রেঞ্জ এর মধ্যে সহজে যোগাযোগ করা যায়.
২) বহু দূরত্বের মধ্যে ও লং রেঞ্জের যোগাযোগ প্রতিষ্ঠায় অন্যান্য তুলনা খরচ কম পড়ে
৩) মোবাইল কমিউনিকেশন সহজ হয়। যার ফলে যেকোনো প্রতিকূল পরিবেশে কমিউনিকেশন করা যায়।
অসুবিধা সমূহ:
১) সিগনালকে বহু পথ পাড়ি দিতে হয় বলে ট্রান্সমিশনের ও রিসিভ সনের মধ্যে সময়ের একটু গ্যাপ হয়
২) টাইম ডিলার কারণে দক্ষতা কমে যায়।
৩) সাধারণত স্যাটেলাইটের মেইনটেনেন্স খরচ অনেক বেশি হয় এর কলের খরচ অনেক বেশি পরিমাণ হয়ে থাকে।